আমলকির পুষ্টি উপাদান/Health tips bangla

 আমলকির পুষ্টি উপাদান


আসসালামু আলাইকুম ওয়া রাহমাতুল্লাহ? প্রিয় পাঠকবৃন্দ! আশা করি আপনারা সকলেই ভাল আছেন। আজকে আমাদের আলোচনার বিষয় হলো আমলকির পুষ্টি উপাদান সম্পর্কে।

আপনি কি জানেন আমলকি খেলে কি হয়, বা এর উপকারিতা কি ?

যদি না জেনে থাকেন। তাহলে চলুন আজকে জেনে আসি আমলকির উপকারিতা সম্পর্কে।

প্রিয় পাঠক বৃন্দ!

আমলকি টক আর তেতো স্বাদের ভিটামিন সি সমৃদ্ধ একটি ফল। আমরা কম বেশি অনেকেই আমলকি পছন্দ করি। এর স্বাদ প্রথমে কষটে লাগলেও খাওয়া শেষে মুখে মিষ্টি ভাব আসে। আমলকি খেলে মুখে রুচি বাড়ে। স্কার্ভি বা দন্তরোগ সারাতে টাটকা আমলকির জুড়ি নেই। এছাড়া লিভার, জন্ডিস, পেটের পীড়া, সর্দি, কাশি ও রক্তহীনতার জন্যও খুবই উপকারী।

পুষ্টি বিজ্ঞানীদের মতে, আমলকিতে পেয়ারার চেয়ে ১০ গুণ ও কাগজি লেবুর চেয়ে ৩ গুণ বেশি ভিটামিন ‘সি’ রয়েছে। এছাড়া আমলকিতে কমলার চেয়ে ১৫ থেকে ২০ গুণ বেশি, আপেলের চেয়ে ১২০ গুণ বেশি, আমের চেয়ে ২৪ গুণ এবং কলার চেয়ে ৬০ গুণ বেশি ভিটামিন ‘সি’ রয়েছে। একজন বয়স্ক লোকের প্রতিদিন ৩০ মিলিগ্রাম ভিটামিন ‘সি’ দরকার। এই পরিমাণ ভিটামিন ‘সি’ দিনে দুটো আমলকি খেলেই এসে যায়।

আমলকিতে প্রচুর পরিমাণে এ্যান্টিঅক্সিডেন্ট উপাদান রয়েছে। বিভিন্ন রোগব্যাধি দূর করা ছাড়াও রোগ প্রতিরোধক ক্ষমতা গড়ে তুলতেও আমলকি দারুণ সাহায্য করে। তাছাড়া আমলকির ভিটামিন সি প্রাকৃতিক অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট হিসেবে কাজ করে, যা শরীরের বিভিন্ন ক্ষতিকর মুক্ত মৌলগুলোর (ফ্রি রেডিকেল) প্রভাব থেকে রক্ষা করে। 

প্রতিদিন এক গাদা ভিটামিন ট্যাবলেট না খেয়ে খান একটি করে আমলকী। কিংবা আমলকীর আচার। খেতে পারেন আমলকীর মোরব্বা কিংবা আমলকীর পাউডার ব্যবহার করতে পারেন রান্নায়। এই সামান্য আমলকী আপনার দেহে করবে বিস্ময়কর সব উপকার।

যেমনঃ

১.ব্রণের দাগ দূর করেঃ
আমলকি প্রাকৃতিক উপায়ে ব্রণের দাগ দূর করতে সহায়তা করে। আমলকির রস মুখে লাগিয়ে ৩০ মিনিটের জন্য রেখে দিন। হালকা গরম পানি দিয়ে ধুয়ে ফেলুন। আপনার ত্বক যদি সংবেদনশীল হয় তবে পানির সাথে রস মিশিয়ে প্রয়োগ করুন। আরো ভাল ফলাফলের জন্য এই চিকিৎসার সাথে সামঞ্জস্য বজায় রাখুন।

২.ত্বকের মৃত কোষ দূর করেঃ
আমলকির রস ফেস স্ক্রাব হিসাবে ব্যবহার করা যায়। কারণ এটি ত্বকের উজ্বলতা ফুটিয়ে তুলতে সহায়তা করে। আমলকিতে থাকা অ্যান্টিঅক্সিড্যান্ট এবং ভিটামিন সি ত্বককে টানটান ও দূঢ় করে। এক চামচ আমলা গুঁড়ো নিয়ে গরম পানিতে মিশিয়ে পেস্ট তৈরি করে নিন। আপনার মুখ স্ক্রাব করতে এই পেস্টটি ব্যবহার করুন। পাঁচ মিনিট পরে ধুয়ে ফেলুন। আপনি চাইলে পেস্টে কিছুটা হলুদ যোগ করতে পারেন। এতে ত্বকের উজ্বলতা আরো বৃদ্ধি পাবে।

৩.চুল পড়া রোধ করেঃ
চুল পড়া নিয়ন্ত্রণে আমলকি বেশ কার্যকর। কয়েক টুকরো শুকনো আমলকি নিয়ে পানিতে সিদ্ধ করুন। পুরোপুরি সিদ্ধ হয়ে গেলে এগুলো ম্যাশ করুন এবং একটি পাল্পি পেস্ট তৈরি করুন। এই মিশ্রণটি মাথার ত্বকের পাশাপাশি চুলের গায়েও প্রয়োগ করতে পারেন। প্রতি সপ্তাহে অন্তত একবার ব্যবহার করুন। এটি চুল পড়া নিয়ন্ত্রণ করে।
চুলে কাঁচা আমলকির রস ব্যবহার করলে আধা ঘন্টা পরে ধুয়ে ফেলুন। পাতলা এবং শুকনো চুল এড়াতে নিয়মিত চুল ধুয়ে নেওয়ার আগে আমলকির তেল ব্যবহার করতে পারেন। আমলকির তেল চুলের দুর্দান্ত কন্ডিশনার। এটি চুলকে প্রাকৃতিক চকচকে ভাব এনে দেয়।

৪.চোখের জন্য উপকারীঃ
রসায়ণ বেশিরভাগ ক্ষেত্রে চোখের উপকারের জন্য ব্যবহৃত হয় এবং এটি চোখের প্রায় সব রোগ প্রতিরোধ করে। এটি চোখের চাপ এবং চোখের ক্লান্তি দূর করে, ছানি, চোখের উচ্চ রক্তচাপ, ঝাপসা দৃষ্টি, দ্বিগুণ দৃষ্টি, চোখ লাল হওয়া এবং জ্বলন, দুর্বল দৃষ্টি এবং চোখের অন্যান্য অবস্থার ঝুঁকি হ্রাস করে। এটি চোখের কর্নিয়ায় পাওয়া কোলাজেন গঠন ও রক্ষণাবেক্ষণেও সাহায্য করে।


৫. শরীরকে সতেজ রাখেঃ
গবেষণায় দেখা গেছে যে গরুর ঘি এবং মধুর সাথে আমলকী রসায়ন দেড় মাসের জন্য দিনে 3 বার গ্রহণ করলে দুর্বলতা, ক্লান্তি, মাথাব্যথা এবং শরীরের ভারীতা প্রভূত উপশম হয়। অন্যদিকে, অ্যানোরেক্সিয়া এবং ক্র্যাম্পে উল্লেখযোগ্য উন্নতি পাওয়া যায়।
প্রস্তুতি রক্ত সঞ্চালন, হজম এবং নির্মূল বৃদ্ধি করে। এটি হার্ট, মস্তিষ্ক, পেট এবং অন্যান্য শারীরিক অঙ্গগুলিকে শক্তি দেয় এবং পুরুষের প্রজনন তরলের অতিরিক্ত এবং অকাল ক্ষতির কারণে দুর্বলতা নিরাময় করে।

৬. রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধি করেঃ 
আমলাতে কমলার চেয়ে আটগুণ বেশি ভিটামিন সি রয়েছে, এতে রয়েছে আকাই বেরির তুলনায় দ্বিগুণ অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট শক্তি এবং ডালিমের চেয়ে 17 গুণ। অবাক হওয়ার কিছু নেই যে আমলাকে সুপারফুড বলা হয়! আমলার ভিটামিন সি উপাদান এটি আপনার রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা এবং বিপাক গঠনের একটি চমৎকার উৎস করে তোলে। এটি কার্যকরভাবে ভাইরাল এবং ব্যাকটেরিয়া উভয় রোগের বিরুদ্ধে লড়াই করে এবং বিভিন্ন স্বাস্থ্য সমস্যা যেমন ক্যান্সার এবং হার্ট-সম্পর্কিত অসুস্থতার প্রভাব হ্রাস করে।

 ৭.রোগ সংক্রমণ রোধ করেঃ
যেহেতু আমলা আপনার রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা উন্নত করার একটি চমৎকার উৎস, তাই আমলা পাউডার ভাইরাল এবং ব্যাকটেরিয়া সংক্রমণের সময় এবং সাধারণ সর্দি থেকে লড়াই করার সময় শরীরের উপকার করে। আমলা গুঁড়া দুই চা চামচ মধুর সাথে মিশিয়ে দিনে তিন থেকে চারবার খেলে কাশি ও সর্দি থেকে মুক্তি পাওয়া যায়। আমলা শ্বাসনালী থেকে থুতু অপসারণেও সাহায্য করে এবং প্রদাহিত শ্বাসনালীকে প্রশমিত করতে পারে। অতএব, আমলা ব্রঙ্কাইটিস, কাশি এবং অন্যান্য শ্বাসযন্ত্রের অসুস্থতা থেকে মুক্তি দিতে ব্যবহৃত হয়।

 ৮.কোষ্ঠকাঠিন্য দূর করেঃ
আমলার ক্ষারীয় প্রকৃতি পরিপাকতন্ত্র পরিষ্কার এবং শক্তিশালী করার জন্য পরিচিত। আমলার উচ্চ ফাইবার উপাদান পাচনতন্ত্রের জন্য চমৎকার কারণ এটি কোষ্ঠকাঠিন্য নিরাময় করে। আমলাতে প্রদাহবিরোধী বৈশিষ্ট্যও রয়েছে, তাই শুকনো আমলা গুঁড়া হাইপারসিডিটি নিরাময় এবং পেটের আলসার প্রতিরোধে ব্যবহার করা যেতে পারে।

৯. দাঁতের মাড়ির রোগ স্কার্ভি দূর করেঃ 
স্কার্ভি দাঁতের মাঢ়ির খুব পরিচিত একটি রোগ। সাধারণত শরীরে ভিটামিন ‘সি’-এর অভাবে স্কার্ভি রোগ হয়। এ রোগ হলে দাঁতের মাড়ি দিয়ে রক্ত পড়া, মাড়িতে ঘা হওয়া, শরীর দুর্বল হয়ে যাওয়া, চামড়ার নিচে রক্তক্ষরণ হওয়া, চেহারা ফ্যাকাসে হয়ে যায় এবং হাড়ের মধ্যে পরিবর্তন দেখা দেয়। এতে রয়েছে প্রচুর পরিমাণে ভিটামিন সি। তাই কেউ যদি প্রতিদিন মাত্র ১-২টি আমলকি খায় তাহলে সে এসব থেকে পরিত্রান পেতে পারে।

১০.আলসার নিরাময় করেঃ 
গ্যাস্ট্রিক বা আলসার নামটির সাথে পরিচিত নন এমন লোক খুঁজে বের করা খুব কঠিন। সাধারণত লোকজন গ্যাস্ট্রিক বা আলসার বলতে যা বুঝিয়ে থাকেন চিকিৎসা বিজ্ঞানের ভাষায় তাকে বলে পেপটিক আলসার। নিয়মিত আমলকি খেলে পেটের এই আলসার দূর হয়।


১১.ক্ষুধামন্দা দূর করেঃ 
প্রতিবার খাওয়ার আগে মাখন ও মধুর সঙ্গে আমলকির গুঁড়া মিশিয়ে খেলে ক্ষুধামন্দা দূর হয়।

১২.দৃষ্টিশক্তি বৃদ্ধি করেঃ 
আমলকিতে প্রচুর পরিমাণ ভিটামিন এ রয়েছে। তাই দৃষ্টিশক্তি বৃদ্ধিতে কার্যকরী ভূমিকা পালন করে ফলটি। এছাড়া চোখ লাল হওয়া, চুলকানো ও চোখ দিয়ে পানি পড়া রোধেও এটি বিশেষ ভূমিকা রাখে। আমলকির রসের সাথে মধু মিশিয়ে পান করলে তা চোখের জ্যোতি বৃদ্ধিতে সাহায্য করে।

১৩.গলা ব্যথা এবং ঠান্ডা দূর করেঃ 
আমলকির গুঁড়োর সাথে মধু মিশিয়ে দিনে ৩-৪ বার খেলে তা গলা ব্যথা এবং ঠান্ডা দূর করতে সাহায্য করে। দীর্ঘমেয়াদী কাশি-সর্দির জন্য আমলকির নির্যাস উপকারী।

১৪. হৃদরোগের ঝুঁকি কমাতে সাহায্য করেঃ 
উচ্চ কোলেস্টেরলের মাত্রা হৃদরোগের ঝুঁকিকে অনেক বৃদ্ধি করে দেয়। আমলকি খেলে তা খারাপ কোলেস্টেরল দূর করে ধমনীর ব্লক খুলে দিতে সাহায্য করে। নিয়মিত আমলকি খাওয়া হৃদরোগের ঝুঁকি হ্রাস করে থাকে।

১৫. রক্তের সুগার কমাতে সাহায্য করেঃ 
গবেষণায় দেখা গেছে যে, আমলকিতে পলিফেনল রয়েছে যা রক্তে অক্সিডেটিভ শর্করা থেকে শরীর রক্ষা করে। এটি শরীরে ইনসুলিন শুষে নিতে সাহায্য করে যা ডায়াবেটিস কমাতে সাহায্য করে।

১৬.দেহের চর্বি কমাতে সাহায্য করেঃ 
ওজন হ্রাস করতে আমলকি সাহায্য নিতে পারেন। এটি নিয়মিত খেলে শরীরের প্রোটিনের স্তর বৃদ্ধি করে, যা দেহের চর্বি কাটতে সাহায্য করে। এটি খেলে হজম শক্তি বেড়ে যায়। ফলে মানুষ মুটিয়ে যায় না। তাই ওজন কমাতে চাইলে প্রতিদিন আমলকি খাওয়ার চেষ্টা করুন।


১৭.রক্ত পরিষ্কার করেঃ
রক্ত পরিষ্কার করতে আমলকি বেশ কার্যকর। এর অ্যান্টি অক্সিডেন্ট উপাদান যা শরীর থেকে টক্সিন উপাদান সব দূর করে দেয়। নিয়মিত আমলকি খেলে তা রক্তে হিমোগ্লোবিন বৃদ্ধি করে।

১৮. চুলের যত্ন ও খুশকির সমস্যা দূর করেঃ
আমলকি চুলের টনিক হিসেবে কাজ করে। চুলের যত্ন নেওয়ার জন্য এটি একটি অপরিহার্য উপাদান। আমলকি খেলে শুধু চুলের গোড়াই শক্ত হয় না, চুল দ্রুত বেড়ে ওঠে। চুলকে খুশকিমুক্ত ও কম বয়সে চুল পাকা রোধে আমলকি বিশেষ ভূমিকা পালন করে। প্রতিদিন সকালে মধুর সঙ্গে আমলকির রস মিশিয়ে খেলে চর্মরোগ নিরাময় হয়। তাছাড়া এটি খেলে ত্বকের উজ্জ্বলতা বৃদ্ধি পায় এবং মুখের চামড়ায় কোনো দাগ পড়ে না।

 চলুন এবারে জেনে আসি আমলকির পুষ্টিগুণ সম্পর্কে।


আমলকির পুষ্টিগুণঃ

আমলকির অনেক ভেষজ গুণ রয়েছে। এই গাছের ফল ও পাতা দুটিই ওষুধরূপে ব্যবহার করা যায়। আমলকিতে প্রচুর ভিটামিন ‘সি’ থাকে যা পেয়ারার চেয়ে ৩ গুণ ও কাগজি লেবুর চেয়ে ১০ গুণ, কমলার চেয়ে ১৫ থেকে ২০ গুণ, আপেলের চেয়ে ১২০ গুণ, আমের চেয়ে ২৪ গুণ এবং কলার চেয়ে ৬০ গুণ বেশি। একজন পুর্ণ বয়স্ক মানুষের জন্য প্রতিদিন ৩০ মিলিগ্রাম ভিটামিন ‘সি’ দরকার। কেউ যদি দিনে দুটো আমলকি খায় তাহলে সে ঐ পরিমাণ ভিটামিন ‘সি’ পেতে পারে। আমলকি খেলে মুখে রুচিও বাড়ে। 

চলুন এবারে জেনে আসি আমলকির উপকারিতা সম্পর্কে।
 

আমলকির উপকারিতাঃ

আমলকি ভিটামিন সি সমৃদ্ধ একটি ফল।
ভিটামিন সি-তে ভরপুর এই ফল আপনার ইমিউনিটিকে শক্তিশালী করে তুলতে পারে।
পেটের জন্য ভালো এবং ইরিটেবল বাওয়েল সিনড্রোম কমাতে ব্যাপকভাবে সহায়তা করে।
ট্রাইগ্লিসারাইড ও খারাপ কোলেস্টেরল কমিয়ে হার্টকে সুরক্ষিত রাখে।
ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণে রাখতে অত্যাধিক ভূমিকা পালন করে।
চোখকে সুরক্ষিত রাখে এবং ম্যাকুলার ডিজেনারেশন প্রতিরোধ করে।
বহুগুণ সমন্বিত আমলকি ত্বককে পরিপুষ্ট রাখে এবং চুল পড়া রোধ করে।
নরএপিনেফ্রিইন ক্ষরণের মাধ্যমে সচেতনতা এবং স্মৃতিশক্তি বৃদ্ধি করে।

চলুন এবারে জেনে আসি আমলকি খাওয়ার নিয়ম সম্পর্কে।

আমলকি খাওয়ার নিয়মঃ

আমলকি খাওয়ার নিয়ম আমরা সকলেই কমবেশি জানি। তবে একটি নিয়ম আছে যেটি অনুসরণ করলে আমরা অনেক উপকৃত হবো। আমরা আমলকি কে টুকরো টুকরো করে কেটে রাতে এক গ্লাস গরম পানিতে ভিজিয়ে রাখবো। আর সকালে উঠে আমলকি মিশ্রিত পানি গুলো খেয়ে ফেলবো এবং তারপর পানিতে মেশানো টুকরো গুলো খেয়ে ফেলতে হবে।
খালি পেটে আমলকি খেলে যে উপকার হয়
আমাদের সকলেই জেনে গেছি যে, আমলকিতে প্রচুর পরিমাণ ভিটামিন সি রয়েছে। তবে খালি পেটে আমলকি খেলে আমাদের শরীরে অনেক ধরনের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধি পায়। 
 
প্রিয় পাঠক বৃন্দ আমাদের আজকের এই পোস্টটি যদি আপনাদের ভালো লেগে থাকে তাহলে বেশি বেশি করে শেয়ার করবেন এবং অবশ্যই ফলোও বাটনটি ক্লিক করতে ভুলবেন না।








Post a Comment

0 Comments